আবু মুসাঃ

উজানের পাহাড়ি ঢল ও অবিরাম ভারী বর্ষণে কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা নদীর পানি বিপদ সীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে দুই শতাধিক চরের প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। ৮৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্ধ হয়ে গেছে পাঠদান।
সাত দিন ধরে পানিবন্দি মানুষের হাতে কাজ নেই। ঘরে খাবার নেই। খাবার থাকলেও নেই জ্বালানি, তরিতরকারি, লবণ, তেল, মরিচসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। ফলে এখন ঘরে ঘরে খাদ্যের জন্য হাহাকার বিরাজ করছে। ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়া দুই লক্ষাধিক মানুষের দিন কাটছে অর্ধাহার-অনাহারে। সরকারী ও বে-সরকারী পর্যায়ে সীমিত ত্রান তৎপরতা শুরু হলেও বিপুল সংখ্যক বানভাসীর ভাগ্যে জুটছে না তা।
তাই বন্যা প্লাবিত এলাকার মানুষের পাশে দাড়াতে  সকলকে নিজ উদ্যোগে ত্রাণ সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু করার জন্য আহবান জানাচ্ছি। আপনিও আপনার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে বন্যার্তদের পাশে দাড়াতে পারেন। আপনারা চাউল, ডাল, আলু, শুকনো খাবার এবং মেডিসিন দিয়ে বন্যার্তদের পাশে দাড়াতে পারেন,  আপনাদের মুল্যবান খাদ্য সামগ্রী অথবা অর্থ দিয়েও সাহায্য করতে পারেন।
The flood situation in Kurigram district has worsened due to nonstop heavy rainfall from last two weeks several chars and low laying areas has gone underwater. Flood affected locals have taken refuge in schools and cyclone shelters.
The incessant rains since last two weeks pounded rivers and flooded roads, villages and shelters. People of the affected area are suffering seriously. Most of the villagers are starving due to lack of food, relief goods and drinking water.
#Flood_Affected_in_Kurigram

#কুড়িগ্রামে_বন্যা